গত ২৭ ডিসেম্বর রোববার সন্ধ্যায় একটি ইজিবাইক (টমটম) চুরির ঘটনায় প্রতিবাদ করে উসমান সিকদার। এতে সাবেক ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ মেম্বারের ছেলে মোহাম্মদ শাকের ও কাটাবনিয়ার মোহাম্মদ কাসিমের ছেলে কেফায়ত উল্লাহ উসমানের উপর হামলা চালায়। পরে উসমান বাদি হয়ে টেকনাফ থানায় অভিযোগ দায়ের করে।
শুক্রবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে ফজরের নামাজ আদায় করতে মসজিদে যাওয়ার পথে গতিরোধ উসমান সিকদারকে গুলি করে দূর্বৃত্তরা। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আয়ুব হোসেন জানান, তার শরীরের তিনটি গুলির চিহ্ন দেখা গেছে।
পরিবার ও স্থানীয়রা দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিও দাবি করেন।