1. xsongbad@gmail.com : Harry Deb Nath : Harry Deb Nath
  2. tauhidcrt8@gmail.com : tauhidcrt8 :
মহেশপুরে ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রয় হচ্ছে তরমুজ বিপাকে নিম্ম আয়ের ক্রেতারা - Songbadjogot.com
সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩, ১০:১৬ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি:
  • Welcome To Our Website...* এন জি ও ‘আরবান সমিতি’ –মাইক্রো ক্রেডিট ফাইনান্সে জরুরী ভিত্তিতে কিছু সংখ্যক মহিলা/পুরুষ মাঠ কর্মী নিয়োগ দেয়া হবে। বয়স ২৫ উর্ধ্ব হতে হবে। আগ্রহী প্রার্থীদেরকে সরাসরি নিম্নোক্ত নাম্বারে যোগাযোগ করুনঃ ০১৩০১০৪১২৮৮  আমাদের অনলাইন নিউজ পোর্টালে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে এই নাম্বারে যোগাযোগ করুনঃ ০১৮১৫-৫৮৭৪১০

মহেশপুরে ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রয় হচ্ছে তরমুজ বিপাকে নিম্ম আয়ের ক্রেতারা

প্রতিনিধিঃ- সুমন হোসেন
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২১
  • ৪০৫ বার ভিউ

মৌসুমী রসালো ফল তরমুজ বর্তমানে ঝিনাইদহের মহেশপুর কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ীগন তাদের ইচ্ছেমতো দাম হাকিয়ে তরমুজ বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ করেছেন ক্রেতা ও জনসাধারণ। নিম্ন আয়ের মানুষের এ বছরের তরমুজের স্বাদ নিতে খুবই হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানা যায়।

আজ বুধবার ( ২৮এপ্রিল) এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংবাদ জগৎ এর মহেশপুর ঝিনাইদহ প্রতিনিধি, সুমন হোসেন।

রমজান মাস এলেই প্রতিটা রোজাদারের পরিবারে ইফতার থাকে তরমুজ সহ হরেক রকমের মৌসুমী ফলের সমাহার। কিন্ত সেই তরমুজের দাম এবার আকাশ ছোয়া। তবে দাম বৃদ্ধির কারনে অনেক রোজাদার সহ নিম্ন আয়ের মানুষ আজও তরমুজের স্বাদ নিতে পারেননি। গত বছর মহেশপুরে সর্বত্রই তরমুজের ছড়াছড়ি এবং পিচ হিসেবে বিক্রি হতে দেখা গেছে। কিন্তু এবার চিত্রটা ভিন্ন!

চলতি মৌসুমে বাজারে পর্যাপ্ত তরমুজের দেখা গেলেও এ বছর তরমুজ কেজিতে বিক্রি হচ্ছে তাও কেজি প্রতি আবার৪০ থেকে ৫০ টাকায়। মহেশপুরে বাস্টান্ড সহ বিভিন্ন বাজার, হাট ঘুরে দেখা গেছে, কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করতে। অনেক ক্রেতা এসে বিক্রেতার সাথে দাম নিয়ে রীতিমতো বিবাদে জড়িয়ে পড়ছেন। আবার অনেক ক্রেতা যেহেতু কেজিতে বিক্রি হচ্ছে তাই কেটে ১ কেজি তরমুজ চাচ্ছেন দোকানির কাছে। এ নিয়েও চলছে বাক বিতন্ডতা।

বাজারে আসা রোজাদারসহ নানা শ্রেনী পেশার মানুষের প্রশ্ন তরমুজ কেজিতে বিক্রি হওয়ার কারন কি? যে তরমুজ গত বছরও মানুষ পিচ হিসেবে কিনেছে, সেই তরমুজ এ বছর কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। তবে কেজিতে যদি ১৫/২০ টাকা হতো তাহলে সাধ্যের মধ্যে থাকতো ; অথচ ৪০/৫০ টাকা কেজি দরে তরমুজ বিক্রি হতে দেখা গেছে।

ভোক্তাদের প্রশ্ন এই টাকা কি প্রকৃতপক্ষে ওই চাষি, যে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে তরমুজ উৎপাদন করেছে তার পকেটে যাচ্ছে নাকি অন্য কারও পকেটে কৃষকের তরমুজের ক্ষেত থেকে শুরু করে বাজারে বিক্রেতা পর্যন্ত যারা ভোক্তার পকেট খালি করে চলেছে তাদের খুজে বের করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তারা।

বাজারের কয়েকজন খুচরা ব্যবসায়ী জানান, বড় ব্যবসায়ীরা তরমুজ পাইকারী বাজার হতে শ’ হিসেবে কিনে তা কেজিতে বিক্রি করছেন। আমরাও কেজিতে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছি। বাজার মনিটরিং করলে কেজি কাহিনী উন্মোচন হবে বলে তারা মনে করছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এই বিভাগের আরও খবর