এতে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে হাটবাজার-রাস্তাঘাট পানিতে টইটুম্বুর ,জেলা সহড়ের সাথে সকল এলাকার সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। সেই সাথে দিনভর বৃষ্টির সাথে ঝড়ো হাওয়ার সৃষ্ট ঢেউয়ে ভাঙ্গছে হাওর পারের শতাধিক গ্রামের বসতবিটা। যেমন তাহিরপুর উপজেলার দঃ শ্রীপুর ইউনিয়নের লামাগাও,জান্জাইল,ভবানিপুর,সন্তুষ,মানিককিলা,
পাটাবুকা,জিবনপুর,মাহমুদপুর,নোযাগাও,পৌন্ডুব,মাড়ালা নোযানগড়, রামজিবনপুর,সুলেমানপুর,শাহগন্জ,শ্রীপুর,উমেদপুর,নিশ্চিত পুর,আনন্দনগর,বালিজুরি ইউনিয়নের বেশকিছু গ্রাম মাহতাবপুর দক্ষিনকুল,রোহাচুরা পুরানবারুংকা,মেন্জারগাও,নয়াহাটি,পুরানহাটি,উপজেলার অন্যান্ন ইউনিয়নের সকল মানুষ দুর্ভোগ পোহাচ্ছে । এদিকে দিনভর এভাবে বৃষ্টি হতে থাকলে বন্যা হওয়ার আশঙ্কা করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। গ্রামের পানিবন্দি মানুষ এক জায়গা হতে অন্য জায়গায় যাতায়াতের জন্য ব্যাবহার করছেন নৌকা। হাওর পাড়ের অসহায় গ্রামের মানুষজন ঢেউয়ের কবল থেকে ঘরবাড়ি রক্ষার জন্য বাঁশ এবং বন দিয়ে কোন রকম রক্ষা করার আপ্রান চেষ্টা করে যাচ্ছেন। বালিজুরি মেন্জারগাও গ্রামের জনাব মশিউর রহমান জানান পনির স্রুত খু্ব বেশি তার সাথে বৃষ্টি আর বাতাস মানুষজন তাদের ঘড়বাড়ি রক্ষার জন্য আপ্রান চেষ্টা করছে এভাবে পানি ভারতে থাকলে মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে হবে।।পাটাবুকা গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম জানান যে ভাবে পানি বাড়ছে তাথে মানুষজন বাড়ীঘর রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাবে সাথে গরূ বাচুর নিয়ে মহা বিপদে আছে এলাকার সাধারন মানুষ। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব রায়হান কবির জানান যাদুকাটা নদী দিয়ে উপজেলার বিভিন্ন নদ নদী ও হাওরে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। তাছাড়া নিয়মিত বন্যা পরিস্থিতির খোঁজ খবর নিচ্ছি। আমরা আজ থেকেই নিন্মাঞ্চলের গ্রামের অসহায় দিনমজুর পরিবার গুলোকে সহায়তা করব