বগুড়া জেলা প্রতিনিধি : মাসুম বিল্লাহ বগুড়ার শিবগঞ্জে বাগমারা দাখিল মাদ্রাসার অভিভাবক সদস্য নির্বাচন উপলক্ষ্যে সুপার কর্তৃক গোপনীয় ভাবে তফসীল ঘোষনা করায় বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ।জানা যায়, শিবগঞ্জ উপজেলা বাঘমারা দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা হায়দার আলী, প্রতিষ্ঠানের দাতা সদস্য ও অভিভাবক সদস্যদেরকে প্রভাবশালীর এক খুটির জুড়ে গত ২৭ শে অক্টোবর পকেট কমিটি আনার লক্ষ্যে গোপনীয় অভাবে প্রতিষ্ঠানের অভিভাবক নির্বাচনে তফসীল ঘোষনা করেন। তফসীল ঘোষনার হঠাৎ করে ফাঁস হয়ে যায়। তফসীল ঘোষনায় প্রতিষ্ঠানের দাতার সদস্য ও অভিভাবক সদস্যেদের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে ঘোষিত তফসীল বাতিলের দাবিতে বগুড়া জেলা শিক্ষা অফিস সহ বিভিন্ন স্থানে দাতার সদস্য ও অভিাভাবক সদস্যদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগ কারীরা পুনরায় নতুন ভাবে তফসীল ঘোষনার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃকপক্ষকে অনুরোধ জানিয়েছে।
এব্যপারে প্রতিষ্ঠানের দাতা সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা শাজাহান কাজী, অন্য দাতা সদস্য মোঃ শাহ আলম কাজী, শাহাজুল কাজী, দেলোয়ার হোসেন, আবু তালেব, অভিভাবক সদস্য মোঃ আনারুল ইসলাম, ওবাইদুল রহমান, মন্টু মিয়া, আবু বক্কর সিদ্দিক, প্রতিষ্ঠানের অনেক অভিভাবক জানান, নির্বাচন ব্যাপারে আমরা কেউ জানিনা। নির্বাচননের তফসীল ঘোষনার কিছু নীতিমালা রয়েছে। প্রত্যেকটি নীতিমালাকে সুপার বৃদ্ধা অঙ্গুল দেখিয়েছেন। সুপার ২০ বছর ধরে নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য অনিয়ম প্রতিবারেই গোপনীয় ভাবে পকেট কমিটি করার জন্য তিনি আবারো তফসীল ঘোষনা করেন। এই তফসীল ঘোষনা প্রি-ভাজাইডিং অফিসার হিসাবে দায়ীত্ব হয়েছে। উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে বিষয়টি নিয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ সাকুর এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, তফসীল ঘোষনার বিষয়ে আমি একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এদিকে ঘটনাটির বিষয়ে সুপার হায়দার আলীর সাথে যোগাযোগ করা হলে বার বার যোগযোগ চেষ্টা করেও তাঁর সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তবে নাম প্রকার্শ করতে অনিচ্ছুক তাঁর নিকট তম এক সঙ্গি বলেন, সুপার আপদত কোনো সাংবাদিকের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলবে না।