মহিপুর কুয়াকাটা (পটুয়াখালী) : মোঃআল আমিন তাঁর ছুটে চলা সর্বত্র, কখনো মাদকের বিরুদ্ধে, কখনো পর্যটকদের নিরাপত্তায়,কখনো নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের দ্বারপ্রান্তে – এসবের একটাই লক্ষ,মানুষের আস্থা অর্জন। বলছি একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক,মানবতার ফেরিওয়ালা ওসি খোন্দকার আবুল খায়ের অফিসার ইনচার্জ মহিপুর থানা ।
আইনগত সমস্যা,চিকিৎসা, কিংবা যেকোনো সমস্যার পরামর্শ,প্রতিকার চেয়ে তার কাঁছে আসে সমাজের নির্যাতিত নিপীড়িত সর্বস্তরের মানুষ। ওসি বলেন আমি জনগণের অাস্হার ঠিকানা হতে চাই।মানবিক ও ব্যক্তক্রমী সব উদ্যোগ নিয়ে মানুষের হৃদয়ে ঠাই পাওয়া এই পুলিশ অফিসারের সাথে দেখা, পরামর্শ,ও সহায়তা পেতে থানায় অনবরত ভীড় লেগেই থাকে সহায়তা প্রত্যাশীদের।
ওসি আরো বলেন,মহিপুর বাসী স্বপ্নে যে পুলিশ প্রত্যাশা করে আমি সেই পুলিশ হয়ে বাঁচতে চাই।
শুধু পদাধিকার বলে নয়,হতে চাই জনগণের প্রত্যাশার ওসি।
মানুষের মনে দীর্ঘ দিন ধরে পুলিশ সমন্ধে সব নেতিবাচক ধারণা মুছে দিতে চাই।মানুষের মাঝে থাকা পুলিশভীত দূর করতে চাই।কখনো কখনো নিজে গিয়েই এলাকায় এলাকায় ঘুরছেন। সেখান থেকে মাদক,ইভটিজিং, চোরাকারবারি সহ অনান্য অপরাধ ও অপরাধী সম্পর্কে ধারন নেন তিনি।
ফেসবুক পেজ ব্যাবহারের মাধ্যমেও সে অপরাধ দমনে অগ্রনী ভূমিকা রেখেছেন।ফেসবুকের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ তাদের মনের অনূভুতি খুব সহজেই প্রকাশ করতে পারে।এবং অপরাধী সম্পর্কে সবরকম তথ্য দিতেও সাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।ওসি বলেন, ফেসবুক পেজ ব্যবহারের মাধ্যমে পুলিশ ও জনতার আস্থার সম্পর্ক তৈরির পাশাপাশি অপরাধ ও অপরাধীদের রিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধেও ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
ওসি আরোও বলেন ফেসবুকের মাধ্যমে জনগনকে খুব কাছ থেকে উপলব্ধি করা যায়,তার ব্যক্তি ও থানার নামে পরিচালিত কয়েকটি ফেসবুজ পেজে অনুসারী রয়েছে প্রায় কয়েকলক্ষ। জনপ্রিয় এই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমকেও তিনি পুলিশিংয়ের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেছেন।তিনি প্রায় প্রতিদিনই আইনগত,চোরাইকৃত উদ্ধার মালামাল, অপহরণ কৃত শিশু,ওয়ারেন্টভুক্ত আসামীসহ বিভিন্ন অপরাধীদের বিষয় নিয়ে সচেতনতামূলক ভিডিও আপলোড করেন।ওসি বলেন ফেসবুক আমি পুলিশিংয়ের উপাদান হিসেবে ব্যবহার করি,এবং এর সূফলও পেয়েছি হাতেনাতে।
তার এই তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারকে সাধুবাদ জানায় সাধারণ জনগণ,এবং এই ফেসবুক সেবা তারা বিগত দিনগুলোতে কখনোই পায়নি।