ঢাকা উপনির্বাচনকে ঘিরে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় সরকার ও বিরোধী দল একে অপরকে দোষারোপ করছে। এ ঘটনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটি এবং কেন্দ্রীয় যুবদলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়।
চট্টগ্রামের ষোলশহরে ‘করোনা সুরক্ষা সামগ্রী ও মতবিনিময় সভা’ অনুষ্ঠিত হয়। এতে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র সভাপতি ডাঃ শাহাদাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম বক্কর, সিনিয়র সহ-সভাপতি আবু সুফিয়ান এবংদলের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
সভায় “নির্বাচন কমিশনার মাহবুবুল তালুকদার স্পষ্ট বলেছেন, ‘আমি নির্বাচনের অনেক কেন্দ্র ঘুরে দেখেছি কিন্তু নির্বাচন সুষ্ঠ হয়নি।“, এমন বিবৃতি তুলে ধরে প্রধান অতিথি চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডাঃ শাহাদাত হোসেন তাঁর বক্তব্য রাখেন।
অপরদিকে, “গ্ণতন্ত্রের নামে স্বৈরতন্ত্র, আইনের শাসন নেই, মানুষের কথা বলার অধিকার নেই…” মন্তব্য করে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম বক্কর বলেন, “মামলা-হামলা, নির্যাতন আসুক না কেন, সবকিছুর দায়ভার ও ব্যয়ভার আমরা বহন করব।”
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আবু সুফিয়ান , যুগ্ম সম্পাদক ইস্কান্দার মির্জা, পাঁচলাইশ থানা যুবদলের আহবায়ক মোহাম্মদ আলী সাকি, যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ আইয়ুব খান,রিদুয়ান হোসেন জনি, সাহিদুল ইসলাম মাসুম, জাবেদ আলী, সদস্য মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, মোহাম্মদ নাছির, ইলিয়াস ইলু,জুনায়েত হোসেন রানা,মোহাম্মদ হোসেন রাশেদ,মোহাম্মদ ইউনুছ, আবুল কাশেম চাঁন মিয়া, যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক রাশেদুল হাসান লেবু, রাজন খান, ওমর ফারুক,পাঁচলাইশ থানা যুবদলের ৭নং ও ৪৩নং ওয়ার্ড যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক সোলাইমান হোসেন মনা, রাশেদ আলম, মোহাম্মদ সুমন, মোহাম্মদ সাইফুল, হানিফ রানা, বেলাল হামজা, সদস্য শাহাদাত হোসেন, সেলিম , জসিম, সাদেক হোসেন ইদু, জহির, আবদুর রহিম, সুজন, পাবেল, মোহাম্মদ রাকিব, নাছির প্রমূখ।
মত বিনিময় সভার বক্তব্য শেষে অত্র এলাকার বাসিন্দাদের মাঝে করোনা সুরক্ষা সামগ্রী ও খাবার বিতরণ করা হয়।