1. xsongbad@gmail.com : Harry Deb Nath : Harry Deb Nath
  2. tauhidcrt8@gmail.com : tauhidcrt8 :
পার্বত্য সীমান্ত সড়ক প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন সেনা প্রধান - Songbadjogot.com
বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩, ০১:২৬ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি:
  • Welcome To Our Website...* এন জি ও ‘আরবান সমিতি’ –মাইক্রো ক্রেডিট ফাইনান্সে জরুরী ভিত্তিতে কিছু সংখ্যক মহিলা/পুরুষ মাঠ কর্মী নিয়োগ দেয়া হবে। বয়স ২৫ উর্ধ্ব হতে হবে। আগ্রহী প্রার্থীদেরকে সরাসরি নিম্নোক্ত নাম্বারে যোগাযোগ করুনঃ ০১৩০১০৪১২৮৮  আমাদের অনলাইন নিউজ পোর্টালে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে এই নাম্বারে যোগাযোগ করুনঃ ০১৮১৫-৫৮৭৪১০

পার্বত্য সীমান্ত সড়ক প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন সেনা প্রধান

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি : শাকিল মন্ডল
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৪৮ বার ভিউ

রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি : শাকিল মন্ডল পার্বত্য চট্টগ্রামের সীমান্ত সড়ক প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। সোমবার (৩০ জানুয়ারি) পার্বত্য চট্টগ্রামের দুর্গম সাইচাল আর্মি ক্যাম্পে দুমদুম্যা এলাকায় সীমান্ত সড়কের প্রকল্প পরিদর্শন করেন এবং কাজের অগ্রগতি নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলেন।

এ সময় সেনাপ্রধানের সাথে লেঃ জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ারি হাসান, এসবিপি, এসজিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি, মেজর জেনারেল মোঃ নজরুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ হাবিব উল্লাহ, এসপিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, বিএসপি, এসইউপি, এনডিসি, এইচডিএমসি, রাঙামাটি ব্রিগেড কমান্ডারসহ অন্যান্য সেনা কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় সেনাপ্রধান বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গম এলাকাগুলোতে কাজ করা খুবই কষ্টসাধ্য। এই অঞ্চলের পর্যটন শিল্পের বিকাশেও এই বর্ডার রোড ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, দুর্গম এই এলাকা কাজ করতে গিয়ে কষ্ট হলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এই সড়কের কাজ সমাপ্ত করা হবে।

তিনি আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের অংশ হিসেবে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সীমান্ত সড়ক নির্মাণ (প্রথম পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্প হাতে নেয়। প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ২০১৮ সালের জুন থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে প্রকল্পটির কাজ চলছে। সড়কটির মোট দৈর্ঘ্য ১ হাজার ৩৬ কিলোমিটার।

প্রকল্পটির নির্মাণকাজ শেষ হলে পার্বত্য জেলাগুলোর সীমান্ত বরাবর নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হবে। এছাড়া সীমান্তে দুই পাশের অবৈধ ব্যবসা বন্ধ হবে।

পাশাপাশি প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সড়ক যোগাযোগের মাধ্যমে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে। এটি সীমান্ত এলাকার কৃষিপণ্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পরিবহনের মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতিতেও ভূমিকা রাখবে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published.

এই বিভাগের আরও খবর