নবী করিমকে নিয়ে যারা কূটক্তি করে তারা ‘বিকৃত মস্তিষ্কের লোক’। তারা কখনো ভালো মানুষ হতে পারে না।“ বলে জানান আনোয়ারা উপজেলার চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী।
গতকাল এক সাক্ষাতকারে তিনি আরো বলেন,”ভাষ্কর্য ও মূর্তি দুটি ভিন্ন জিনিস। একজন লোক কাজ করেছে, তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে সম্মান জানানোর জন্য, তাকে চিরদিন মনে রাখার জন্য-এটা একটা স্মৃতিসৌধের মতো।
অপরদিকে, তিনি বর্তমান সরকারের উন্নয়নকে ‘মানবমুখী উন্নয়ন’ বলে অভিহিত করে বলেন, “জননেত্রী শেখ হাসিনা কাজ ছাড়া কিছু বুঝেন না। ওনি চাই, দেশের উন্নয়ন হউক, জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন হউক।“
“বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল” উল্লেখ করে তিনি জানান, “মানুষের যে উন্নয়ন তা চোখে দেখার মতো। রাস্থাঘাটের উন্নয়ন, যেমন-চট্টগ্রাম টু ঢাকা ও চট্টগ্রাম টু কক্সবাজারে যাওয়ার জন্য চারলেনের সড়ক তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়ন, যেখানে আগে ১৮/১৯ ঘন্ঠা লোডশেডিং থাকত। কিন্তু আজ লোডশেডিং নাই বললেই চলে।
“বর্তমানে কে ই পি জেড-এ চল্লিশ হাজার লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এদের অধিকাংশই আনোয়ারা, বাঁশখালি, সাতকানিয়া, চন্দনাইশ অঞ্চলের। এসব অঞ্চল হতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নিয়োজিত কর্মীদের দক্ষতায় এলাকায় এক ধরনের ‘অর্থনৈতিক ফ্লোর’ তৈরি হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
পরিশেষে, তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রীবর্গের পরিশ্রমের কথা তুলে ধরে বলেন, “ আমার দৃঢ় বিশ্বাস দেশ অনেক দূর এগিয়ে যাবে যদি জনগণ তাদের রায়টা বুঝে শুনে দেয়। “