‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য দেশে বিশৃঙ্খলা তৈরির জন্য তারা ভাস্কর্যের বিরোধিতা করছে’ উল্লেখ করে হক্কানী আলেম ও মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আব্দুল হাকিম চৌধুরী বলেন, ‘ভাস্কর্যের কয়েকটি দিক আছে। ধর্মীয় দিক থেকে বলতে গেলে, আমরা আমাদের ছোট বাচ্চাদের পুতুল কিনে দেই। সেটা কিন্তু ভাস্কর্যের অংশ বিশেষ। আমাদের প্রিয়জনদের ছবি আমরা ঘরে টানিয়ে রাখি, সেটাও ভাস্কর্যের অংশ।
রবিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন হক্কানী আলেমরা।
অপরদিকে রবিবার বিবিসিতে প্রকাশিত বক্তব্যে নিজেদের নিবন্ধিত সংগঠন হিসেবে দাবি করে হেফাজত নেতা মামুনুল হক বলেন, ‘যদি ইসলামি শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়, তাহলে ইসলামী আইন অনুসারে দেশে ভাস্কর্য রাখার কোনো অবকাশ থাকবে না।’
মামুনুল হকের পিতা আল্লামা শায়খুল হাদিসকে নিয়ে আমরা কওমি স্বীকৃতির জন্য আন্দোলন করেছিলাম। বঙ্গবন্ধু কন্যা আমাদের স্বীকৃতি দিয়েছেন। আমরা তাকে কওমি জননী বললাম। জননীর সঙ্গে সন্তানের সম্পর্ক হবে মধুর। আমাকে কিছু বললেও সংবাদ সম্মেলন করে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে মায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে পারি না। আজকে হেফাজতে ইসলাম ইসলামের হেফাজতকারী হয়ে এরকম করছে।